আর্জেন্টিনা এগিয়ে যায় প্রথমার্ধেই মনসিয়েলমেন্টে পেনাল্টিতে গোল করেছে Lionel Messi। দ্বিতীয়ার্ধে Kylian Mbappé এক পেনাল্টি ও এক সাধারণ গোলের মাধ্যমে ফরাসিদের ফিরে আসার নায়ক হন।অতিরিক্ত সময়ে আর্জেন্টিনার জয়ের আশায় ছিল তবে শেষ মুহূর্তে আবার Mbappé পেনাল্টিতে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করে অমীমাংসিত করে রাখে স্কোর ৩-৩।
পরিণামে পেনাল্টি সিরিজে আর্জেন্টিনা দারুণভাবে জিতে নেয় এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়।এই ম্যাচে ফুটবলে এক selten সম্ভাব্যতা: দুই দলই জয়-হারে হলেও পুরো সময়টায় দর্শনীয় ফুটবল দিয়েছে।
Messi ও Mbappé দুই তারকার সিংহভাগ মুহূর্ত, দুই দলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং এক ম্যাচে হয় আগুন ও ধূম্ররূপে উত্তেজনা।ফুটবল প্রেমীদের জন্য এটি শুধুই খেলা নয় এটি গল্প, এটি ইতিহাস, এটি অনুভূতির মিল।কখনও ভালো অবস্থায় থাকা দলটিকেও শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে যেতে হয় বিরতির পর ফেরার সম্ভাবনা সবসময় রয়েছে।
বড় ম্যাচের জন্য মানসিক প্রস্তুতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উত্তেজনায় দলে বিভ্রাটও সৃষ্টি হতে পারে।
দলের একতা, পরিকল্পনা ও ধৈর্যই সবচেয়ে বড় হাতিয়ার যেমন আর্জেন্টিনার দলের উদাহরণ দিয়েছেন।
আরো পড়ুন : ২০২৬ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ভারত–শ্রীলঙ্কার ৮ ভেন্যুতে: ক্রিকেট বিশ্বে নতুন উত্তেজনা
বন্ধুরা চলচ্চিত্রের মতো এক ফুটবল অনুভূতি
“গোল, ফিরে আসা, পুনরুদ্ধার, চূড়ান্ত উত্তেজনা,সবচেয়ে ভালো ফুটবল পোস্টার হয় এমন একটি বাক্য দিয়ে শুরু করা যায়।
বন্ধুরা, যদি আপনি ফুটবল ভালোবাসেন, তাহলে এই ম্যাচটি একবার দেখাই ভালো কারণ এটি শুধু “ম্যাচ” নয়, এটি একটি মনস্তাত্ত্বিক যাত্রা।

