২০১১-১২ মৌসুমে বিগ ব্যাশের প্রথম আসরেই সিডনি সিক্সার্সের হয়ে খেলেছিলেন স্টার্ক। ছয় ম্যাচে ১৩ উইকেট নিয়ে দলকে শিরোপা জিততে সাহায্য করেছিলেন তিনি। ফাইনালে নিয়েছিলেন ২ উইকেট, যা ছিল শিরোপা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। একই বছরই অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টেস্ট অভিষেক হয় এই গতিময় পেসারের।জাতীয় দলে ব্যস্ততায় বিগ ব্যাশে অনিয়মিত
জাতীয় দলের ব্যস্ত সূচির কারণে বিগ ব্যাশে খুব একটা নিয়মিত ছিলেন না স্টার্ক। প্রথম মৌসুমের পর তিন আসরে মাত্র চারটি ম্যাচ খেলতে পেরেছিলেন তিনি। তবে এবার নিজের সময়সূচি মিলিয়ে বিগ ব্যাশের ১৫তম আসরে ফেরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই ৩৫ বছর বয়সী তারকাস্টার্কের প্রত্যাবর্তন নিয়ে নিজের মন্তব্য
স্টার্ক বলেছেন,অ্যাশেজের পঞ্চম টেস্ট আর আইপিএলের আগে আমার হাতে কিছুটা সময় আছে। তাই বিগ ব্যাশে খেলার দারুণ সুযোগ তৈরি হয়েছে। গত ১৫ মৌসুম ধরে সিক্সার্স পরিবারের ছোট একটা অংশ হিসেবে আছি। আবারও খেলোয়াড় হিসেবে ফিরে আসতে পারলে সেটা আমার জন্য আনন্দের।তবে তিনি যোগ করেন
মূল ফোকাস থাকবে পাঁচ ম্যাচের অ্যাশেজ সিরিজে। এরপর যদি শারীরিকভাবে ফিট থাকি, তাহলে বিগ ব্যাশে অবশ্যই খেলব।
অ্যাশেজ শেষে বিগ ব্যাশে নামার সম্ভাবনা
আগামী ২১ নভেম্বর পার্থে শুরু হবে অ্যাশেজ সিরিজ, যা চলবে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। অন্যদিকে ১৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বিগ ব্যাশের নতুন আসর। তাই অ্যাশেজ শেষে স্টার্কের ১১, ১৬ ও ১৮ জানুয়ারির ম্যাচগুলোতে সিডনি সিক্সার্সের হয়ে খেলার সুযোগ থাকবে।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ড নারী দল-রাবেয়ার ঘূর্ণিতে কিউইদের বিপদে শুরু
সিক্সার্স যদি কোয়ালিফায়ার পর্বে পৌঁছায়, তবে আরও কয়েকটি ম্যাচে দেখা যেতে পারে এই বাঁহাতি গতি তারকাকে। কোয়ালিফায়ার শুরু হবে ২০ জানুয়ারি এবং ২৫ জানুয়ারি ফাইনাল দিয়ে পর্দা নামবে এবারের বিগ ব্যাশ লিগের।