VW Virtus GT Line MT-এর নতুন মালিক হিসেবে আমার অভিজ্ঞতা অসাধারণ। গাড়িটি চালানোর প্রতিটি মুহূর্তে নতুন উত্তেজনা খুঁজে পাই। প্রতি ট্রিপে নিজেকে আরও সাহসীভাবে গাড়ি চালাতে বাধ্য হচ্ছি—ফ্রিকোয়ারেন্ট রাতের রাইড, অফিস যাত্রা, এবং একক সফর সব মিলিয়ে এই গাড়ি সত্যিই আলাদা অনুভূতি দেয়।
পারফরম্যান্স এবং ড্রাইভিং অভিজ্ঞতা
যখন গাড়িটি ২০০০ কিমি রিলে পৌঁছাতে চলেছে, তখনও প্রতিবারের ড্রাইভ আরও বেশি আনন্দ দেয়। VW-এর ম্যানুয়াল গিয়ারবক্সের কারণে ব্রেক নেওয়া শেষ মুহূর্তে, অ্যাকসেলরেশন ত্বরান্বিত এবং বাঁক নেওয়া গতিসীমার চেয়েও বেশি আনন্দদায়ক হয়েছে। মালিক নিজেও মন্তব্য করেছেন যে, VW চালানোর পর অন্য কোনো গাড়ি যেন সাধারণ মনে হয় না!

ফুয়েল ইকোনমি এবং কেয়ার
গাড়িটি ঠিকভাবে চালানোর পর ফুয়েল ইকোনমি ১৪–১৬ কিমি/লিটার পৌঁছেছে। মালিক নিয়মিত ৫০০ কিমি পরপর তেলের ও কুল্যান্টের স্তর যাচাই করছেন, এবং XP95 পেট্রোল কেবল ৩০ লিটারের স্প্রুটে ব্যবহার করছেন, যাতে ইঞ্জিনে কোনো ঝুঁকি না থাকে।
আরো পড়ুন: ভারতের বাইকপ্রেমীদের জন্য সুখবর: Keeway, Zontes ও QJ Motor ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
সার্ভিস অভিজ্ঞতা

প্রথম সার্ভিস ১৬০০ কিমিতে স্থানীয় ভি ডাব্লিউ ডিলারশিপে সম্পন্ন হয়েছে। সার্ভিস এক্সপেরিয়েন্স মসৃণ ছিল, সার্ভিস অ্যাডভাইজার বন্ধুত্বপূর্ণ ছিলেন। চার ঘণ্টার অপেক্ষার পর গাড়ি নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় একটি সুন্দর Car Care কিট উপহার পাওয়া সবচেয়ে আনন্দদায়ক মুহূর্ত ছিল।
গাড়ির প্রতি ভালবাসা এতটাই যে মালিক স্বীকার করেছেন, “আমার ফোনে Virtus-এর ছবি আর ছবি!”, এবং রাতের বাইরে McDonald’s-এর সামনে গাড়িটিকে ঘুরে দেখার মুহূর্তও অতুলনীয় মনে হয়েছে।
VW Virtus GT Line MT-এর মালিক হিসেবে এই অভিজ্ঞতা সত্যিই অনন্য। যারা পারফরম্যান্স, আরাম এবং ড্রাইভিং আনন্দের মধ্যে ভারসাম্য খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ বিকল্প।
ডিসক্লেইমার:
“এই নিউজটি অনলাইন সূত্র থেকে তৈরি করা হয়েছে। তাই কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনার নিকটস্থ শোরুম বা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে দাম ও ফিচার যাচাই করে নেবেন। কারণ কোম্পানি যেকোনো সময় পরিবর্তন আনতে পারে।”