৭ম শ্রেণির বাংলা মূল্যায়ন প্রশ্ন ও উত্তর ২০২৪
ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ২০২৪
বিষয়: বাংলা, শ্রেণি: সপ্তম
শিক্ষার্থী নির্দেশনা
[নির্দেশনা বুঝতে সমস্যা হলে শিক্ষক বা সহপাঠীর সাথে আলাপ করা যাবে। প্রয়োজনে পাঠ্যবইয়ের সাহায্য নেয়া যাবে। তবে আজকের সমস্ত আলাপে ও কাজে প্রমিত ভাষা ব্যবহার করতে হবে।]
বিদ্যালয়ে জনসচেতনতামূলক একটি সভা আয়োজন করা হবে। এ সভায় আমাদের প্রাত্যহিক জীবন এবং চারপাশের নানা জনসচেতনতামূলক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে। এ সভায় উপস্থিত থাকবেন এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থী।
কাজ ১: জোড়ায় আলোচনা করে নিচের কাজগুলো এককভাবে কর।
ক। তোমার প্রাত্যহিক জীবন থেকে বা চারপাশ থেকে বিভিন্ন কিছু সমস্যা খুঁজে বের করে একটি তালিকা তৈরি করো যেগুলো প্রতিকারের জন্য জনসচেতনতা প্রয়োজন। নিজে কিছু বিষয় খুঁজে বের করার পর বন্ধুর সাথে আলোচনা কর এবং তার মতামত নিয়ে আরও কিছু বিষয় তোমার তালিকায় যুক্ত করতে পার। কোন বিষয়গুলো তুমি নিজে খুঁজে পেয়েছো আর কোনগুলো আলোচনার মাধ্যমে উঠে এসেছে তা উল্লেখ করতে হবে। নিচের ছকের মত একটি খাতায় ছক এঁকে তোমার তালিকাটি করতে পার।
আমার এলাকায় এমন সমস্যা যার জন্য সচেতনতার প্রয়োজন
আমার খুঁজে পাওয়া সমস্যা | আমার বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া সমস্যা |
১. | ১. |
উত্তর ক:
আমার এলাকায় এমন সমস্যা যার জন্য জনসচেতনতা প্রযোজন
আমার খুঁজে পাওয়া সমস্যা | আমার বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া সমস্যা |
১. বাল্যবিবাহ ২. যত্র তত্র ময়লা ফেলা ৩. বৃক্ষনিধন ৪. শিশুশ্রম | ১. অতিরিক্ত শব্দদূষণ ২. বায়ুদূষণ ৩. এলাকায় কিশোর গেং এর সৃষ্টি |
খ। এবার তালিকা থেকে দুটি বিষয় বাছাই করো। বিষয় দুইটি এমন হবে, যা সকলের জন্য প্রয়োজনীয় বলে তুমি মনে করছো। এরপর বিষয় দুটি নিয়ে আলাদা আলাদাভাবে দুজনের সাথে দুটি সংক্ষিপ্ত কথোপকথন তৈরি করো।
কথোপকথন লেখার সময়ে নিচের নির্দেশনা অনুসরণ করো-
- একজন বয়োজ্যেষ্ঠ এবং একজন সমবয়সীর সাথে কথোপকথনের দুটি আলাদা নমুনা লিখতে হবে।
- সংলাপ লেখার সময়ে সর্বনাম ও ক্রিয়াশব্দের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে।
- সংলাপ লেখার সময়ে প্রসঙ্গের মধ্যে থাকতে হবে।
[কথোপকথনের সকল নির্দেশনা নিয়ে জোড়ায় আলোচনা করা যাবে এবং জোড়ায় আলোচনা থেকে নতুন কি কি ধারনা উঠে এসেছে তা কথোপকথন লেখার আগে আলাদাভাবে সংক্ষেপে তুলে ধরতে হবে। কথোপকথনের বিষয়বস্তু হুবহু এক হওয়া যাবে না।]
উত্তর খ:
বিষয়: শিশুশ্রম
বয়োজ্যেষ্ঠ দের সাথে কথপোকথন
আমি: চাচা, আপনি কি জানেন শিশুশ্রম আমাদের সমাজে কতটা ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে?
চাচা: হ্যাঁ, জানি। কিন্তু অনেক সময় দরিদ্র পরিবারের জন্য এটি একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়ায়।
আমি: এটা সত্যি, কিন্তু শিশুশ্রম করলে তাদের সঠিক শিক্ষা ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়। আপনি কি জানেন, শিশুরা যদি কাজ না করে স্কুলে যায়, তাহলে তারা সমাজে আরও ভালো অবদান রাখতে পারে?
চাচা: হ্যাঁ, এটা ঠিক। কিন্তু সবসময়ই তো পরিস্থিতি আমাদের অনুকূলে থাকে না।
আমি: চাচা, আমরা যদি সবাই মিলে সচেতনতা বৃদ্ধি করি এবং দরিদ্র পরিবারের জন্য সাহায্যের ব্যবস্থা করি, তাহলে শিশুশ্রম রোধ করা সম্ভব। আমরা কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করতে পারি?
চাচা: তুমি ঠিক বলেছো। আমাদের সবার উচিত সচেতন হওয়া এবং শিশুশ্রম বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া।
সমবয়সীর সাথে কথোপকথন
আমি: রফিক, তুমি কি জানো শিশুশ্রম কতটা ক্ষতিকর হতে পারে?
রফিক: হ্যাঁ, কিছুটা জানি। কিন্তু তোমার মতামত কি?
আমি: শিশুশ্রম করলে শিশুরা সঠিক শিক্ষা পায় না এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তুমি কি মনে করো, আমাদের এই বিষয়ে কিছু করা উচিত?
রফিক: অবশ্যই। কিন্তু আমরা কীভাবে এ বিষয়ে কাজ করতে পারি?
আমি: আমরা স্কুলে এবং কমিউনিটিতে সচেতনতামূলক কার্যক্রম আয়োজন করতে পারি। এছাড়া দরিদ্র পরিবারগুলোকে সাহায্য করার জন্য উদ্যোগ নিতে পারি।
রফিক: হ্যাঁ, এটা একটা ভালো পরিকল্পনা। আমাদের সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে।
বিষয়: বাল্যবিবাহ
বয়োজ্যেষ্ঠের সাথে কথোপকথন
আমি: খালা, বাল্যবিবাহ সম্পর্কে আপনার কী মতামত?
খালা: বাল্যবিবাহ খুবই ক্ষতিকর। মেয়েরা এতে সঠিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয় এবং শারীরিক সমস্যায় ভোগে।
আমি: আপনি ঠিক বলেছেন। বাল্যবিবাহ বন্ধ করা আমাদের সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কি মনে করেন, আমরা কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করতে পারি?
খালা: আমাদের সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে এবং বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে সবাইকে জানাতে হবে।
আমি: হ্যাঁ, আমরা যদি সমাজের সবাইকে সচেতন করতে পারি, তাহলে বাল্যবিবাহ রোধ করা সম্ভব। সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্যে আমাদের কাজ করতে হবে।
খালা: তুমি ঠিক বলেছো। আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং একসাথে কাজ করতে হবে।
সমবয়সীর সাথে কথোপকথন
আমি: মিতা, তুমি কি জানো বাল্যবিবাহ আমাদের সমাজে কতটা ক্ষতিকর?
মিতা: হ্যাঁ, কিছুটা জানি। তবে তুমি বিস্তারিত বলো।
আমি: বাল্যবিবাহ করলে মেয়েরা শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় এবং তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সমস্যা হয়। তুমি কি মনে করো, আমাদের এই বিষয়ে কিছু করা উচিত?
আমি: বাল্যবিবাহ করলে মেয়েরা শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয় এবং তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সমস্যা হয়। তুমি কি মনে করো, আমাদের এই বিষয়ে কিছু করা উচিত?
মিতা: অবশ্যই। আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে সবাইকে জানাতে হবে।
আমি: হ্যাঁ, আমরা স্কুলে এবং কমিউনিটিতে সচেতনতামূলক কার্যক্রম আয়োজন করতে পারি। এছাড়া মেয়েদের শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে।
মিতা: একদম ঠিক। আমাদের সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে।
গ। এবার, কথোপকথনে ব্যবহৃত তিন ধরনের বাক্যের একটি করে নমুনা দেখাও। (এরকম একটি ছক খাতায় এঁকে নাও)
বাক্যের ধরন | কথোপকথনে ব্যবহৃত বাক্য |
সরল বাক্য | |
জটিল বাক্য | |
যৌগিক বাক্য |
উত্তর গ:
সরল বাক্য:
আমি: শিশুশ্রম করলে শিশুরা সঠিক শিক্ষা পায় না।
জটিল বাক্য:
আমি: আমরা যদি সবাই মিলে সচেতনতা বৃদ্ধি করি এবং দরিদ্র পরিবারের জন্য সাহায্যের ব্যবস্থা করি, তাহলে শিশুশ্রম রোধ করা জন্য সাহায্যের ব্যবস্থা করি। সম্ভব।
যৌগিক বাক্য:
খালা: তুমি ঠিক বলেছো, আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং একসাথে কাজ করতে হবে।
কাজ ২
ক। যে দুটি বিষয় বা ঘটনা তুমি আলাদা করেছ, সে দুটি বিষয় বা ঘটনা কেন অন্যদের জন্য দরকারি বা অন্যদের উপকারে আসতে পারে, তা ১৫০ শব্দের মধ্যে লেখো। লেখার সময়ে খেয়াল রেখো-
- লেখার মধ্যে যেন সমাস, উপসর্গ বা প্রত্যয়ের মাধ্যমে গঠিত শব্দ থাকে।
উত্তর ক:
বাল্যবিবাহ এবং শিশুশ্রম বন্ধের প্রয়োজনীয়তা
বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম সমাজের অগ্রগতির প্রধান প্রতিবন্ধক। বাল্যবিবাহের ফলে কিশোরীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়। অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের বিবাহ তাদের শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করে, যা ভবিষ্যতে তাদের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে। সমাসবদ্ধ বাল্যবিবাহ বন্ধে শিক্ষার প্রসার ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে মেয়েদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়। অন্যদিকে, শিশুশ্রম শিশুরা শৈশবেই কর্মজীবনে প্রবেশ করে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়ে তারা ভবিষ্যতে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ে। উপসর্গযুক্ত সচেতনতা ও কার্যকর উদ্যোগের মাধ্যমে শিশুশ্রম বন্ধ করা সম্ভব। বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম রোধে সমগ্র সমাজের সমবেত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। এ দুটি সমস্যার সমাধান শুধু ব্যক্তিগত নয়, বরং সামগ্রিক উন্নয়ন ও মানবিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। তাই, সচেতনতা বৃদ্ধি এবং কার্যকর নীতি গ্রহণের মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া আমাদের সকলের দায়িত্ব।
এখানে সমাস, উপসর্গ বা প্রত্যয়ের মাধ্যমে গঠিত শব্দগুলো হল: বাল্যবিবাহ, অপ্রাপ্তবয়স্ক, শারীরিক, মানসিক, শিক্ষা, উপসর্গযুক্ত, সচেতনতা, কার্যকর, উদ্যোগ, সমগ্র, প্রচেষ্টা, উন্নয়ন, মানবিক, বিকাশ, বৃদ্ধি, নীতি।
খ। তোমার লেখা থেকে সমাস, উপসর্গ বা প্রত্যয়ের মাধ্যমে গঠিত শব্দ আলাদা করো। সব মিলিয়ে ৫ টি শব্দ বাছাই করো। নিচের ছকের অনুরূপ ছক এঁকে খাতায় কাজটি করো।
শব্দ | ভাঙলে কী হবে | শব্দটি কোন উপায়ে গঠিত |
উত্তর খ:
শব্দ | ভাঙলে কী হবে | শব্দটি কোন উপায়ে গঠিত |
বাল্যবিবাহ | বাল্য + বিবাহ | সমাসবদ্ধ |
অপ্রাপ্তবয়স্ক | অ + প্রাপ্ত + বয়স্ক | উপসর্গযুক্ত |
শারীরিক | শরীর + ইক (প্রত্যয়) | প্রত্যয়যুক্ত |
সচেতনতা | সচেতন + তা | প্রত্যয়যুক্ত |
মানবিক | মানব + ইক (প্রত্যয়) | প্রত্যয়যুক্ত |
গ। তোমার লেখা থেকে দুটি শব্দ বাছাই করো। শব্দ দুটির একটি করে মুখ্য অর্থ ও একটি করে গৌণ অর্থ লেখো।
মূল শব্দ | মুখ্য অর্থ ও গৌণ অর্থ |
---|---|
১। | মুখ্য অর্থ: গৌণ অর্থ: |
২। | মুখ্য অর্থ: গৌণ অর্থ: |
উত্তর গ:
মূল শব্দ | মুখ্য অর্থ ও গৌণ অর্থ |
---|---|
১। আর্থিক | মুখ্য অর্থ: অর্থ বা টাকা সম্পর্কিত বিষয় গৌণ অর্থ: কোনোকিছুতে অর্থ বা মূল্যবোধের উপস্থিতি |
২। প্রান্তিক | মুখ্য অর্থ: কিছুর শেষ প্রান্ত বা সীমানা গৌণ অর্থ: সমাজের বা অর্থনীতির দরিদ্র বা পিছিয়ে পড়া অংশ |
ঘ। এরপর তোমার লেখা অনুচ্ছেদের যে কোনো তিনটি শব্দের প্রতিশব্দ লেখো। তারপর প্রতিশব্দ ব্যবহার করে বাক্য/বাক্যগুলো আবার লেখো।
উত্তর ঘ:
অনুচ্ছেদ থেকে যে কোনো তিনটি শব্দের প্রতিশব্দ এবং নতুন বাক্যগুলো দেওয়া হলো:
শব্দ ও প্রতিশব্দ:
1. দরকারি – প্রয়োজনীয়
2. সাহায্য সহায়তা
3. সমস্যা – সংকট
কাজ ৩.
আসন্ন জনসচেতনতামূলক সভার জন্য তোমার বাছাই করা ঘটনা বা বিষয়টির সাথে সম্পর্কিত করে ব্যানার, ফেস্টুন, পোস্টার, প্ল্যাকার্ড, বিলবোর্ড, নোটিশ, লিফলেট, মোড়কের লেখা, বিজ্ঞাপন কিংবা আমন্ত্রণপত্রের মধ্য থেকে যে কোনো দুটির নমুনা লেখা তৈরি করো।
- কাজটি হবে একটি দলীয় কাজ।
- ৫ জনের দলে কাজটি করা যাবে। শিক্ষার্থীসংখ্যা কম-বেশি বিবেচনায় শিক্ষকের নির্দেশনায় ভিন্নভাবেও দল গঠন করা যেতে পারে।
- আলোচনার মাধ্যমে লেখার কাঠামো এবং কি লেখা হবে তা ঠিক করতে হবে।
- দলের প্রত্যেক সদস্য যেকোন দুইটি করে নমুনা লেখা নিজ খাতায় তৈরি করবে।
- দলের সদস্যরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঠিক করবে কে কোন ধরনের নমুনা তৈরি করবে। তবে প্রতিটি দলেই বিভিন্ন ধরনের লেখার নমুনা থাকতে হবে। কিছু নির্দিষ্ট ধরনের লেখা পুনরাবৃত্তি করা যাবে না।
উত্তর ৩ঃ
প্রতিশব্দ ব্যবহার করে নতুন বাক্য:
বাল্যবিবাহ এবং শিশুশ্রম কিছু মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় বা উপকারী মনে হতে পারে কারণ এগুলি তাৎক্ষণিকভাবে কিছু সংকটের সমাধান করতে সহায়ক হয়।
বাল্যবিবাহের মাধ্যমে মেয়েদের দ্রুত বিয়ে দিয়ে পরিবারের উপর থেকে আর্থিক বোঝা কমানো হয়। এতে মেয়েদের শিক্ষার ব্যয় এবং পরিবারের খরচ কমে যায়। প্রান্তিক পরিবারের জন্য এটি একটি তাৎক্ষণিক সমাধান হতে পারে।
শিশুশ্রম অনেক সময় পরিবারের আর্থিক সঙ্কট নিরসনে সহায়ক হয়। দরিদ্র পরিবারগুলোতে শিশুদের আয় পরিবারের আয় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজন মেটাতে কাজে আসে।
বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক সভা
বিষয়:
1. বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর প্রভাব:
মেয়েদের শিক্ষার ব্যাঘাত
• স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
– সামাজিক অবক্ষয়
2. শিশুশ্রমের ক্ষতিকর প্রভাব:
শিক্ষার অভাব
– শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি
– ভবিষ্যৎ জীবনে উন্নতির বাধা
প্রতিরোধের উপায়:
– শিক্ষার প্রচার
আইনের কার্যকর প্রয়োেগ
সচেতনতা বদ্ধি
সময় ও স্থান:
– তারিখ: ১৫ জুলাই, ২০২৪
সময়: সকাল ১০টা
– স্থান: স্থানীয় কমিউনিটি সেন্টার
শিরোনাম: বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম প্রতিরোধ করি, ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করি!
প্রধান বার্তা:
বাল্যবিবাহ এবং শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে দাঁড়ান!
আপনার সচেতনতাই পারে আমাদের সমাজকে পরিবর্তন করতে।
ছোট বার্তা:
1. বাল্যবিবাহ:
– মেয়েদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
– শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হয়।
– স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে।
2. শিশুশ্রম:
– শিক্ষার সুযোগ কমে যায়।
– শিশুরা শারীরিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
– ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে যায়।
3. প্রতিরোধের উপায়:
– শিক্ষার প্রসার
-আইনের সচেতনতা
-সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি
4. যোগাযোগ:
হটলাইন: ১২৩৪৫৬৭৮৯
– ওয়েবসাইট: www.stopchildmarriageandlabor.org