নিউজ আর্টিকেল: ইলন মাস্কের স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক বাংলাদেশে চারটি স্থানীয় গেটওয়ে স্থাপন করেছে। এর মধ্যে গাজীপুরের হাইটেক পার্কে দুটি এবং রাজশাহী ও যশোরে একটি করে গেটওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে।
তবে এসব গেটওয়ে পুরোপুরি কার্যকর কিনা, তা এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গেটওয়ে স্থাপন পরিদর্শনের সময় স্টারলিংকের কোনো প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। ফলে সরাসরি যাচাই করা সম্ভব হয়নি।
অন্যদিকে স্থানীয় অংশীদার কোম্পানিগুলোর দাবি, এই গেটওয়ের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই বাণিজ্যিক ট্র্যাফিক চালু হয়েছে এবং ব্যবহারকারীরা এর সুবিধা পাচ্ছেন।
স্টারলিংককে চলতি বছরের ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশে অপারেটিং লাইসেন্স প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে ৮ মে পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের অনুমতি দেওয়া হয়, যা শেষ হয়েছে গত ৭ আগস্ট। লাইসেন্সের শর্ত অনুযায়ী, দেশে আনুষ্ঠানিক সেবা চালুর আগে অন্তত একটি গেটওয়ে স্থাপন বাধ্যতামূলক ছিল।
টেলিযোগাযোগ খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্থানীয় গেটওয়ে চালু হওয়া বাংলাদেশের ইন্টারনেট সেবার জন্য ইতিবাচক অগ্রগতি হলেও, স্টারলিংকের টেকসই কার্যক্রম ও নেটওয়ার্ক স্থিতিশীলতা যাচাই না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ সেবা নিশ্চিত করা যাবে না।
বাংলাদেশে চারটি স্থানীয় গেটওয়ে স্থাপন করেছে ইলন মাস্কের স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক। গাজীপুরে দুটি এবং রাজশাহী ও যশোরে একটি করে গেটওয়ে নির্মিত হলেও এগুলো কার্যকর কিনা তা নিশ্চিত করতে পারেনি বিটিআরসি। স্থানীয় অংশীদাররা দাবি করছে, ইতোমধ্যেই এসব গেটওয়ের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ট্র্যাফিক চালু হয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, নেটওয়ার্কের স্থিতিশীলতা যাচাই না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ সেবা নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।